মিঠুন বড়ুয়া, মার্গেরিটা : বর্ষা শেষ হতেই মার্গেরিটায় অধিক সক্রিয় হয়ে উঠেছে কয়লা মাফিয়ারা। বরপেটা, ধুবরি, নওগাঁ এবং মরিগাঁও-এর কয়লা মাফিয়ারাও আস্তানা গেড়েছে মার্গেরিটায়।
টিপং ছালি, লালপাহাড়, বমগাড়া, আরাধারা, লিডু ঝৰ্ণা বস্তি, ফাইরিং রেঞ্জ ইত্যাদি এলাকা থেকে প্রায় পাচ হাজার চার চাকার বলেরো ম্যাক্স দিন-রাত কয়লা বহন করছে।
অথচ, প্ৰাঞ্জল মরাণ, দিপেন এলে, কাৰ্তিক গোয়ালা, রূপম দাস সহ অনেক যুবক এই সমস্ত অবৈধ কয়লা খনিত মৃত্যু হলেও তাদের পরিবার আজ পর্যন্ত কোন ক্ষতিপুরন পায়নি।
সপ্তাহে তিনিবার করে মার্গেরিটায় এসে উঁকি মারলেও সাংসদ রামেশ্বর তেলি অবৈধ কয়লা খনন কোন কথা বলেননি।
মার্গেরিটা প্ৰশাসনের ভুমিকাও ধৃতরাষ্ট্ৰর মত।
অবৈধভাবে প্ৰাকৃতিক বনজ সম্পদ ধ্বংস চললেও ৮৩ নং মার্গেরিটার বিধায়ক ভাস্কর শৰ্মা এব্যাপারে পুরোপুরি নীরব।
আসন্ন পঞ্চায়ত নিৰ্বাচন এবং লোকসভা নিৰ্বাচন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে কয়লার কাজ বন্ধ হয়ে যাবে।
যার কারনে এবার আগে থেকেই মুক্তভাবে খনন চলছে।
দেশে অনেক অবৈধ কয়লা ট্রাক রয়েছে। দেশে অনেক অবৈধ কয়লা ট্রাক রয়েছে।দেশে অনেক অবৈধ কয়লা ট্রাক রয়েছে।
আজ থেকে ৪ দিন আগে ডিগবয় সমষ্টির বিধায়ক সুরেণ ফুকন এবং মার্গেরিটার বিধায়ক ভাস্কর শৰ্মার অবৈধ কয়লা গাড়ী বন্ধ ও চলাচল নিয়ে এক মজার ঘটনা সংঘটিত হয়।
এপৰ্যন্ত প্ৰাকৃতিক রক্ষা ছাড়া কোনো এটা দল সংগঠনে অবৈধ কয়লা খননক নিয়ে কোন কথা বলতে দেখা যায়নি।
একইভাবে পাটকাই পৰ্বতেও অবৈধ খনন চালিয়ে প্ৰাকৃতিক সম্পদ ধ্বংস করা হচ্ছে। কিন্তু সরকার বা প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়াকে দুর্ভাগ্যজনক বলেছেন ছাত্ৰ মুক্তি সংগ্ৰাম সমিতি তিনিচুকীয়া জেলা সাধাৰণ সম্পাদক উমানন্দ মুদৈ মরান।