সুপ্রিয় পাল, দুল্লভজড়া, ২৯ নভেম্বর দুল্লভছড়া খন্ড উন্নয়নের অধীনে চেরাগী জিপিতে এমজিএনরেগার অধীনে আনচার আলী থেকে মজর উদ্দিন ভায়া হাসান আলী পযর্ন্ত রাস্তার কাজের জন্য ৮ লক্ষ ২৬ হাজার ৪ শত ৪২ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল।
তাছাড়া কালর্ভাট নির্মাণে আরও ৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হলেও উক্ত কাজের নেই কোন তথ্য ফলক। অভিযোগ অনুযায়ী রাস্তার কাজের উদ্বোধনের পর উক্ত রাস্তাটিতে কাজ না করে অবহেলিত ভাবে রাখা হয়েছে।
এনিয়ে জিপি সভাপতি বাবুরিল চরাই-এর নিকট থেকে কোন সৎ উত্তর পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগকারীরা জানান। অন্যদিকে উক্ত রাস্তায় কালর্ভাট নির্মাণে ৬ লক্ষ বরাদ্দ করা হলেও নেই কাজের তথ্য ফলক।
উপরন্তু দুই পাশে মাটি ভরাট করাতে গ্রামবাসিরা তার সুফল থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
অন্যদিকে অপচয় হচ্ছে সরকারি বরাদ্দ অর্থ।
স্থানীয় বলেন, বতর্মান সরকার স্বচ্ছতার সঙ্গে যোগাযোগের লক্ষে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ করছে, কিন্তু মুষ্টিমেয় সরকারি কর্মী ও জনপ্রতিনির কারনেই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে বিপদের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হয় গ্রামবাসিদের।
উল্লেখ্য যে এমজিএনরেগার রাস্তাটির উপর সাতটি গ্রামের প্রায় দুই হাজারের অধিক জনগণ নির্ভরশীল এতে স্কুল পড়ূয়া, বৃদ্বা, নিত্য খেটে খাওয়া, রোগীদের দৈনিক চলাচল করতে হয়।
কিন্ত কালর্ভাটির দুই পাশে মাটি ভরাট না করাতেই বাঁশ এর উপর দিয়ে চলাচল করতে গিয়ে পা পিছলে পড়ূয়াদের খাঁদে পড়তে হয়।
উক্ত কাজের অর্থ বরাদ্দ করা সওে ও মাটি ভরাট না হওয়ার পেছনের রহস্য উৎঘাঠনে রাতাবাড়ি বিধায়ক বিজয় মালাকারের কাছে তদন্তের আবেদন করছেন ভূক্তভোগীরা।
তাছাড়াও জিপি কর্মীদের গাফিলতির কারনেই উনাদের গ্রামের জনসাধারন আয়ূস্মান কার্ড থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। উক্ত কাজের তদন্ত নিয়ে ৪৮ জনের সাক্ষর করা একটি স্মারক পত্র রাতাবাড়ি বিধায়ক বিজয় মালাকারের নিকট প্রেরন করবেন বলে জানান নজমূল ইসলাম ও আবু মহম্মদ সুফান সহ অন্যানরা।