গন আওয়াজ অনলাইন ডেক্স, ২৮ অগাস্ট, রবিবার : বাংলাদেশ আবারও সংবাদ শিরোনামে উঠে এল। তবে এবার মূর্তি ভাঙ্গার জন্য নয়, বিদ্যালয়ে সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে অশালীন আচরণ এবং জোর করে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে বাধ্য করার জন্য।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এরকমই একটি বিডিও ভাইরাল হয়েছে।
বিডিওটিতে বাংলাদেশের গাজিপুর বাসন পুলিশ থানার অন্তর্গত সফি উদ্দিন মুল্লা পাব্লিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিন্দু ছাত্রীদের সঙ্গে আশালিন আচরণ, হাতে ধরে টানাটানি, শরীরে হাত দেওয়ার মত জগন্য আচরণের অভিযোগ রয়েছে।
শুধু তাই নয়, জোরপূর্বক হিন্দু ছাত্রছাত্রিদেরকে ইসলাম ধর্ম পড়ানো এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহনে বাধ্য করার অভিযোগ করছেন অভিভাবকরা।
গাজিপুরের বাসন পুলিশ থানায় ছাত্রছাত্রীর অভিভবকদের পক্ষ থেকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুলের বিরুদ্ধে একটি মামলা নতিভুক্ত করেন।
কিন্তু পুলিশে মামলা করার পরই থানা এলাকার বসবাসকারী সংখ্যলঘু হিন্দুদের উপর শুরু হয় অত্যাচার।
এলাকা ছাড়ার হুমকিতে আতঙ্কিত হিন্দুরা সুবিচার পাওয়ার আশায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের অভিভাবকদেরকে লিখিতভাবে অবগত করেছেন।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুল সংখ্যালঘু হিন্দু ছাত্রীদের সঙ্গে কি আচরণ করেন শুনে নেওয়া যাক সপ্তম শ্রেনির ছাত্রী রিতুরানি বর্মণের মুখ থেকে…………….
হিন্দু ছাত্রদেরকে কিভাবে ইসলাম শিক্ষা এবং ইসলাম গ্রহনে বাধ্যকরত ওই শিক্ষক শুনে নেওয়া যাক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনির ছাত্র চন্দ্র বর্মণের মুখ থেকে …………….। ভারতে যারা ইসলামকে শান্তির ধর্ম ডেরা পেটান এসব ঘটনার পর কি বলবেন? প্রতিবাদে স্বরব হবেন না মুখ লকাবেন এটাই এখন প্রশ্ন।