গুয়াহাটি, ৩০ জানুয়ারি : ওদালগুড়ি ক্যাম্পাসের অনুমোদন জানানো হবে, পাশাপাশি ঐতিহাসিক বড়ো চুক্তির সিদ্ধান্তগুলি রূপায়ণের কাজ অব্যাহত রেখেছে বলে উল্লেখ করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
রবিবার ওদালগুড়ির রৌতাতে আয়োজিত বড়ো ছাত্র সংস্থা আবসুর ৫৫ তম বার্ষিক সম্মেলনের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে বলেন মুখ্যমন্ত্রী।
তিনি বিটিআরের জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক, সাংস্কৃতিক তথা শৈক্ষিক বিকাশের ক্ষেত্রে আবসুর ভূমিকারও প্রশংসা করেন।
অন্যদিকে, স্থানীয় গণদাবি বিবেচনায় আগামী বাজেটেই বড়োল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ওদালগুড়ি ক্যাম্পাসের অনুমোদন জানানো হবে বলে জানান তিনি।
ঐতিহাসিক বড়ো চুক্তির সিদ্ধান্তগুলি রূপায়ণের ক্ষেত্রে তাঁর সরকার তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে বলেও উল্লেখ করেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ২০২০ সালে ঐতিহাসিক বড়ো চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে উন্নয়নের নূতন যুগের সূচনা হয়েছে।
তিনি অঞ্চলটির জরুরি বিষয়গুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
এদিকে বডোফা উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মের প্রতিমূর্তিতে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করে বড় ঘোষণাও করেন মুখ্যমন্ত্রী, তিনি বলেন বিভিন্ন ছাত্রগোষ্ঠীর মধ্যে একতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এখন থেকে বডোফার জন্মদিন ৩১ মার্চ ছাত্র দিবস হিসেবে পালন করা হবে।