মানিকপুর বরাক নদীর ভাঙ্গনকে খাজানা করে চলছে সরকারী অর্থের অবাদ লুণ্ঠন!

Spread the love

ভিটে হারানোর ভয় তাড়া করছে স্থানিদের  

মধুত্তমা দাস কানুজ্ঞ : বড়খলা মাছিম্পুর-রাজনগর রোডের মানিকপুর বরাক নদীর ভাঙ্গনকে খাজানা করে চলছে সরকারী অর্থের অবাদ লুণ্ঠন।

২০২০ অর্থ বছরে এই নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে ৬ কোটি ৪৭ লক্ষ ১২ হাজার টাকা মঞ্জুর হয়। ওয়াটার রিসোর্স বিভাগের এক্সপার্ট কারিগরি অভিজন্তাদের তথ্যাবধানে হয় এই কাজ।

কাঠ এবং বাঁশ দিয়ে তৈরি করা হয় বিশাল বরাক নদীর ভাঙ্গন প্রটেকশন। গণ আওয়াজ সেই সময় এই কাজ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল।

আজ সেটাই বাস্তব। বাঁশ এবং কাঠ দিয়ে প্রায় সাত কোটি টাকা লুণ্ঠন করা হয়েছে। এর আগেও এই বাধের জন্য দফায় দফায় কোটি কোটি টাকা মঞ্জুর হয়েছে এবং এভাবে ধামাচাপা দিয়ে লুণ্ঠন করা হয়েছে।

বর্তমানে এই বাধের অস্থিত্ব বরাক নদীর গর্ভে।

মুল বাঁধ থেকে প্রায় একশ ফুট দূরে মানুষের বাড়ীর উপর দিয়ে নতুন করে তৈরি করা হয়েছে মাটির বাঁধ। এই বাধের জন্য কত টাকা মঞ্জুর হয়েছে তার কোন সাইনবোর্ড নেই।

তবে স্থানীয় জনসাধারণের ধারনা মোটা টাকা বরাদ্ধ হয়েছে।

কিছু মাটি ফেলে নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধের নতুন কাজ সমাপ্ত করা করা হয়েছে।

পরে বিশাল এলাকার মানুষের চলাচলের একমাত্র এই বাঁধটিকে স্থানীয় মানুষজন নিজেদের টাকায় সেন্টি ফেলে চলাচলের উপযোগী করে তুলেছেন।

শুকনোর মরসুমে এই বাঁধ দিয়ে চলাচলে তেমন কোন অসুবিধে হবেনা, কিন্তু বর্ষার সময় বরাকের গ্রাস থেকে কি এই বাঁধ রক্ষা পাবে? এমন ভাবনার মধ্যে দিন কাটছে স্থানিয়দের।

না, এভাবে মানুষকে বিপদের সম্মুখীন রেখে আরও অর্থ লুণ্ঠনের সরকার এবং বিভাগীয় আধিকারিকদের গোপন কোন ছক রয়েছে?

বিজেপি সরকারের স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা। তারা জানান যে কংগ্রেস সরকারের সময়েও এই বাঁধকে খাজানা করে তহবিল লুণ্ঠন হয়েছে।

কিন্তু বিজেপি সরকারের আমলের মত নয়, সেই সময় কিছুটা কাজ হয়েছে। তাই এতো বছর মুল বাঁধের উপর দিয়ে জনসাধারণ চলাচল করতে পেরেছেন। বাস সার্ভিসও ছিল। এখন প্রতিটি মুহূর্ত তাদেরকে আশঙ্কায় কাঠাতে হচ্ছে।

Gana Awaz Desk

Avatar

create token < a href="https://capablemachining.com/">china cnc milling bep20 token create a usdc token create crypto token create a bep20 token create a token ethereum token stripe token create bnb token create token create a token token mint mint club token