রত্নদীপ চক্রবর্ত্তী, ধর্মনগর : ডিজিটাল মাধ্যমকে শিক্ষার অঙ্গ হিসেবে বেছে নিয়ে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ধর্মনগরের নয়া পাড়াতে শুরু হয়েছিল এক্সিম একাডেমি।
নার্সারি এবং এল কেজি মিলিয়ে মোট ৩৩ জন ছাত্র-ছাত্রীকে নিয়ে এই স্কুলের যাত্রা শুরু হয়েছিল।
এখন এই স্কুলে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত রয়েছে এবং ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৩৫০ ছাড়িয়ে গেছে বলে স্কুলের অধ্যক্ষ অরিন্দম ভট্টাচার্য জানিয়েছেন।
সারা ভারতবর্ষের মধ্যে ২০২৩ এর ২৩ সেপ্টেম্বর এই স্কুলটি টেকনোলজিকাল এডভান্সমেন্ট-এর জন্য কাইটস ক্রাফট প্রোডাকশনের শ্রেষ্ঠ এডুকেশন আইকন অ্যাওয়ার্ড পেল।
বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় ডিজিটাল ব্যবস্থা অর্থাৎ অত্যাধুনিক পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষাদানের পন্থা অবলম্বন করে এই স্কুলটি ভারতবর্ষের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ স্কুলের মর্যাদা অর্জন করল।
স্কুলের অধ্যক্ষ অরিন্দম ভট্টাচার্য জানান আগামী বছর ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলটি উন্নত হচ্ছে।
অত্যাধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার পন্থা গ্রহণ করে স্কুলের ট্রানজেকশন ক্যাশলেস এবং শিক্ষা ব্যবস্থা হবে বুক ক্লাস।
উল্লেখ্য উত্তর জেলায় এই ধরনের এই স্কুল প্রথম।
১৫ জন শিক্ষক শিক্ষিকা, ১১ জন আন্টি এবং দুইজন অফিসিয়াল স্টাফ নিয়ে চলছে এই স্কুলটি।
ছয় বছরে স্কুলের পক্ষে এডুকেশন আইকন অ্যাওয়ার্ড একটি বিশাল প্রাপ্তি বলে জানান স্কুল কর্তৃপক্ষ।
দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডিজিটাল ব্যবস্থাকে প্রাধান্য দিয়ে গুটিগুটি পায়ে এগিয়ে চলেছে এই স্কুলটি। সারা ভারতের মধ্যে টেকনোলজিক্যাল অ্যাডভান্সমেন্টের দিক দিয়ে ভারতবর্ষের মধ্যে শ্রেষ্ঠ পুরস্কার পাওয়া স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে একটা বিশাল প্রাপ্তি।