শালচাপড়া প্রতিনিধি : ডিলিমিটেশনে শালচাপরা জিপিকে কাটিগড়ার সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার হুঁশিয়ারি দিলেন জিপির পঞ্চায়েত প্রতিনিধি সহ এলাকার নাগরিকরা।
সোমবার জিপি প্রতিনিধি সহ এলাকার সচেতন নাগরিকরা শালচাপড়ার এরিয়া ডেভেলপমেন্ট এন্ড প্রটেকশন কমিটি ও রাবিয়া মেমোরেবল ফাউন্ডেশনের তরফ থেকে কাছাড়ের জেলাশাসককে পৃথক পৃথক স্মারকপত্র দেওয়া হয়।
এছাড়াও ইমেইল করা হয় নির্বাচন কমিশন, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় এবং আসামের মুখ্যমন্ত্রীকে।
জিপির প্রতিনিধি আতাউর রহমান বড়ভূঁইয়া সহ স্থানীয় জনগণ সংবাদ মাধ্যমে জানান ডিলিমিটেশনের চূড়ান্ত তালিকায় যদি শালচাপরা জিপিকে বড়খলা সমষ্টিতে রাখা না হয় তাহলে জিপির জনসাধারণ আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলবেন।
তাঁর আরো জানান শালচাপরা জিপিকে যদি কাটিগরাতে অন্তর্ভুক্ত করা হয় তাহলে হাইলাকান্দি ও করিমগঞ্জ জেলার কিছু অংশ পাড়ি দিয়ে কাঠিগড়া সমষ্টিতে যেতে হবে।
যা প্রায় ২৫ থেকে ২৬ কিলোমিটার দূরে, যে কোন সরকারি দাপ্তরিক কাজ নিয়ে শালচাপরা জিপির জনগণের হয়রানির সম্মুখীন হতে হবে।
এই নিয়ে সংবাদমাধ্যমে তারা বিনম্র অনুরোধ করে জানান যে শালচাপরা জিপিকে সর্ব অবস্থায় বড়খলা সমষ্টিতে রাখা হোক।
এদিন সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন আতাউর রহমান বরভুঁইয়া, সমাজসেবী শংকর শীল, আদিত্য গিরি সিনহা, ফারুক আহমেদ লস্কর, সোহেল আহমদ লস্কর, স্নেহাশীষ দাস, আব্দুল কালাম আজাদ লস্কর, শাহজাহান আহমেদ লস্কর, সাদিক আহমেদ লস্কর, নীতিশ রঞ্জন দাস সহ আরও শতাধিক জনগণ।