নিউজ ডেক্স, গণআওয়াজ : বৃহত্তর তারাপুর এলাকা ছেয়ে গেছে অবৈধ মদের ডেরায়, জলের বদলে এখন মদের ফোয়ারা বৈচে।
যেখানে সেখানে গজিয়ে উঠেছে অবৈধ মদের ব্যবসা। এসব চলছে মন্ত্রী পরিমলের আবগারি বিভাগকে মেনেজ করে।
যে পরিমল শুক্লবৈধ্য একসময় তারাপুরে বাবুল হুড়ের মদের দোকানকে টার্গেট করে বলেছিলেন, কংগ্রেস মানুষকে জলের বদলে মদ গেলাতে লাইসেন্স দিচ্ছে।
আজ তিনিই রাজ্যের আবগারি মন্ত্রী, তারাপুর এলাকায় লাইসেন্স নিয়ে বেশ কয়েকটি বার এবং মদের দোকান খোলা হয়েছে।
এছাড়াও আবগারি বিভাগকে মেনেজ করে চায়ের দোকান, পানের দোকান, পোলাও-পকুড়ার দোকান সহ হোটেল ব্যবসার আড়ালে চলছে অবৈধ মদের রমরমা ব্যবসা।
প্রজাতন্ত্র দিবসে রাজ্যে ড্রাই ডে জারী করা হয়, কিন্তু তারাপুরের এসব ডেরায় অবাধে মদ বিক্রি হলেও মন্ত্রী পরিমলের আবগারি বিভাগ ছিল অজানার দেশে।
সাম্প্রতিক সময়ে যে সব অসামাজিক কার্যকলাপ এবং দূর্ঘটনার হার বাড়ছে তারজন্য মন্ত্রী পরিমলের আবগারি বিভাগের দিকে অভিযোগের আঙ্গুল উঠছে।
অসত উপায়ে অর্থ রোজগারের জন্য যেখানে সেখানে অবৈধ মদের ডেরার ছাড়পত্র দেওয়ায় নবপ্রজন্ম অনায়াসেই হাতের কাছে পেয়ে যাচ্ছে মদ। এর পেছনে বিভাগীয় মন্ত্রী পরিমল শুক্লবৈদ্যেরও কোন হাত রয়েছে কি এমন প্রশ্নে সমালোচনার ঝড় উঠেছে বিভিন্ন মহলে।