রূপক নাথ, মোহনপুর, ৬ অক্টোবর :
দশমী কথাটির সাধারন অর্থ খুবই সহজবোধ্য, আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষের দশমী তিথিতে পিতৃগৃহ থেকে কৈলাসে স্বামীগৃহে পাড়ি দেন দেবী।
সে কারণেই এই তিথিকে “বিজয়া দশমী” বলা হয়। তবে দশমীকে ‘বিজয়া’ বলার কারণ খুঁজলে অনেক পৌরাণিক কাহিনী পাওয়া যাবে।
পুরাণের মহিষাসুর বধ কাহিনীতে রয়েছে মহিষাসুরের সঙ্গে ৯ দিন ৯ রাত্রি যুদ্ধ করার পর দশম দিনে তাঁর বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করেছিলেন মা দুর্গা। তাই তাকে ‘বিজয়া দশমী’ বলা হয়।
এদিনের বিদায় বেলায় উত্তর কাঠিগড়ার বিহাড়া পুলিশ ফাঁড়ির আওতাদিন মোট ২৩টি পূজা কমিটির দেবী বিসর্জন শুরু হউ বিকাল ৩ ঘটিকা থেকে।
কয়েকটি বিসর্জন ঘাটে দেবী দূর্গাকে বিসর্জনে পূজা কমিটিগুলোকে সহায়তা করতে ব্যাপক ব্যস্ততা দেখা গিয়েছে বিহাড়া পুলিশ ফাঁড়ি, শান্তি কমিটি ও বিভিন্ন পূজা কমিটির সদস্য বৃন্দদের মধ্যে।
বিশেষ করে তিগড়েরভিতর জিপির নদীরপার ও জুলনপুল দুটি বিসর্জন ঘাটে দর্শনাথরী ভিড়ে ঠাসা ছিল, এছাড়া ও শিলচর কালাইন সড়কের বুরুঙ্গা পেট্রোল পাম্প-এর সংলগ্ন স্থানে সমান হারে দর্শকনাথরী ভিড় দেখা গিয়েছে।
শান্তি কমিটির পদাধিকারী অসিত দেব, সুরমান আলি, রনেন্দু চক্রবর্তী, কৃষ্ণদাস সিনহা, নিবাস দাস, বিশাল সরকার, অচ্যুত কিরন রায়, নিরুপম নাথ, রত্নময় চক্রবর্তী, কমরুল ইসলাম, বিপ্লব কর চৌধুরী, বিলাল উদ্দিন, কৃষ্ণধন সিনহা, তরুণবাবু সিনহাকে প্রতিটি বিসর্জন ঘাট পরিদর্শন করে খোঁজ খবরও নিতে দেখা যায়। পরে গণ আওয়াজকে শান্তি কমিটির সভাপতি অসিত দেব বলেন কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া সুন্দর ও সুষ্ট ভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে দেবী দুর্গার বিসর্জন।