জুলি দাস ,করিমগঞ্জ, ৯ ফেব্রুয়ারি : মাতৃহারা হলেন সাংবাদিক সুজন আহমেদ। গতকাল করিমগঞ্জের এক বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ফকিরবাজারের পার্শ্ববর্তী সারংদেওপুর বড়শিলা-র ধর্মপ্রাণ মহিলা নেওয়া বিবি।
প্রয়াত নেওয়া বিবির জেষ্ঠ্য পুত্র শিলচর থেকে প্রকাশিত একটি দৈনিকের ফকিরাবাজার প্রতিনিধি ।
উল্লেখ্য, প্রয়াত নেওয়া বিবি দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস ও বার্ধক্য জনিত রোগে ভুগছিলেন, মঙ্গলবার রাতে বেশি অসুস্থতা বোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে করিমগঞ্জ শহরের বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
কিন্তু বুধবার রাত ৯:৪৫ মিনিটে চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন তিনি। প্রয়াতের নামাজের জানাজা ও দাফন কার্য্য বৃহস্পতিবার বেলা দুইটায় গ্রামের বাড়িতে সম্পন্ন হয়।
মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৬১ বছর। সাংবাদিকের মাতৃ বিয়োগে শোক প্রকাশ করেছেন প্রেস ক্লাব করিমগঞ্জের মুখ্য উপদেষ্টা হবিবুর রহমান চৌধুরী, সভাপতি মিহির দেবনাথ, সম্পাদক অরূপ রায়l
তাছাড়া উত্তর করিমগঞ্জের বিধায়ক কমলাক্ষ দে পূরকায়স্থ, এএসটিসির চেয়ারম্যান মিশনরঞ্জন দাস, জেলা বিজেপি সভাপতি সুব্রত ভট্টাচার্য, ছাত্র সংগঠন ফকিরবাজার স্টুডেন্টস্ ইউনিয়নের মূখ্য উপদেষ্টা জাহিরুল আমিন চৌধুরী, উপদেষ্টা সাইদুর রহমান চৌধুরী, সভাপতি ইকবাল হুসাইন ও সম্পাদক আমির হুসাইন প্রমুখ শোক প্রকাশ করেছেনl
শোক প্রকাশ করেছেন স্থানীয় জেলা পরিষদ প্রতিনিধি বজলুল হক চৌধুরী, সাংবাদিক সুদীপ দাস, ফকিরবাজার রয়্যাল জুনিয়র কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল আহাদ চৌধুরী, জেলা প্রাথমিক শিক্ষক সম্মিলনীর প্রাক্তন সভাপতি শিক্ষক নাজমুল হুসেন চৌধুরী, সম্পাদক আব্দুল জলিল, ফতেপুর এলপি স্কুলের শিক্ষক জাকির হুসাইন চৌধুরী, উত্তর করিমগঞ্জ সমাজকল্যাণ উন্নয়ন সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজমুল হক চৌধুরী সহ অন্যান্যরা।