অনিমেষ চক্রবর্তী, বড়খলা : দীর্ঘ পাঁচশত বছরের প্রতিক্ষার পর আজ ভারতের সনাতনিদের কাছে একটি ঐতিহাসিক দিন।
অযোধ্যার রামলালা মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হচ্ছে।
এই দিনকে স্মরণীয় করে তুলতে বড়খলার মন্দিরে মন্দিরে পূজা ও যজ্ঞানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বড়খলার ধুমকর কালিবাড়ীতে সকাল থেকে জাঁকজমক ভাবে রামলালার পূজো, কির্তন ও ভক্তবৃন্দদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
এখানে উপস্থিত ছিলেন, দেবারতী দাস, প্রবাল বর্মন, অজিত দাস, সুদিপ্তা দাস, নবিন সিংহ সহ কুটু মালাকার প্রমূখ।
এদিন ধলছড়া বাগান থেকে বের হয় রামনামের একটি বিশেষ পথ পরিক্রমা, জারইলতলা বাজার হয়ে ভোলানাথ আশ্রমে রামলালার পূজো ও যজ্ঞের পর ভক্তদেরকে মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
এছাড়া নৃমাতা-ভৈরব মন্দিরে একশত আটবার রামনাম জপ, হনুমান চাল্লিশাপাঠ, রামলালার পূজো-ভোগারতী সহ ভক্তদের মধ্যে মহাপ্রসাদ বিতরণ করা হয়।
এদিন প্রজেক্টারের মাধ্যমে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা দেখানো হয়। চারিদিক ছিল গেরুয়া পতাকায় আবদ্ধ, এককথায় সারাদিন ব্যাপিয়া রামলালার প্রতিস্থাপন অনুষ্ঠান আনন্দময় পরিবেশের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়।